|
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী / Frequently Asked Question (FAQ) |
ছাত্র-ছাত্রী ও তাদের অভিভাবকদের উদ্দেশে – ছাত্র-ছাত্রীরা কখন তাদের কেরিয়ার পছন্দের সিদ্ধান্ত নেবে ? |
|
শ্রদ্ধেয় মহাশয়/মহাশয়া, প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীর কেরিয়ারে সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ । তোমরা যারা মাধ্যমিক পড়ছো বা মাধ্যমিক দিয়েছো বা H.S. দিয়েছো বা গ্রেজুয়েশন করছো বা গ্রেজুয়েশন করেছো তাদের বা তাদের অভিভাবকদের এখন থাকেই ঠিক করতে হবে এরপরে বা এই পড়াশোনার সঙ্গে তারা কি করবে বা কি করলে ভবিষ্যতে ছাত্র-ছাত্রীর ভালো হবে । |
|
ছাত্র-ছাত্রীদের তাদের কেরিয়ার পছন্দের বিষয়ে কি কি ব্যাপার বিবেচনা করা প্রয়োজন ? |
|
ছাত্র-ছাত্রীদের তাদের কেরিয়ার পছন্দের বিষয়ে মূলত তিনটি জিনিস বিবেচনা করা প্রয়োজন । ১) Strength অর্থাৎ তোমার দক্ষতা কোথায় বেশি, ২) Weakness অর্থাৎ তোমার দূর্বলতা কি এবং ৩) Opportunity অর্থাৎ তোমার সামনে কি কি সুযোগ আছে । |
|
ছাত্র-ছাত্রীদের সামনে তাদের কেরিয়ার পছন্দের বিষয়ে কতগুলি বিকল্প আছে ? |
|
সাধারনভাবে, ছাত্র-ছাত্রীদের সামনে চারটি Career পছন্দ তাদের ভবিষ্যৎ হতে পারে । ১) সাধারণ পড়াশোনা করে গ্রেজুয়েশন বা মাস্টার ডিগ্রি করা, ২) কমপিটিটিভ পরীক্ষার জন্য তৈরি হওয়া, ৩) পড়াশোনা করার সাথে সাথে টেকনিক্যাল কোর্স করা, ৪) MBA/LAW/Costing নিয়ে পড়াশুনা করা । |
|
উপরিউক্ত বিকল্প গুলির সুবিধা ও অসুবিধা ? |
|
১) শুধু সাধারণ পড়াশোনা করে গ্রেজুয়েশন বা মাস্টার ডিগ্রি করলে চাকরির বাজারে কাজ পাওয়া বা কাজ করা খুবই কষ্টো সাদ্ধ্য হয়ে উঠেছে কারণ কাজের বাজারে এখন কম্পিউটার জানা আবশ্যক হয়ে পড়েছে । প্রতিটি কাজের ফিল্ডে কম্পিউটারে কাজ করা এখন প্রায় আবশ্যক । ২) MBA/LAW/Costing নিয়ে পড়াশোনা করা, খরচ সাদ্ধ্য ব্যপার । যা সবার ক্ষেত্রে বহন করা সম্ভব হয়ে ওঠে না । ৩) যদি পড়াশোনা শেষ করে টেকনিক্যাল কোর্স করার কথা ভাব তাহলে অনেক সময় নষ্ট হবে এবং যদি হঠাৎ কোন কাজের সুযোগ আসে তাও হাত ছাড়া হবে, কোন টেকনিক্যাল কোর্স না করে থাকার জন্য এবং নিজেও অন্যদের তুলনায় পিছিয়ে পড়বে । ৪) যদি কমপিটিটিভ পরীক্ষার জন্য তৈরি হতে চাও তাহলে ৩-৪ বছর অত্যন্ত ধৈর্যের সাথে পরিশ্রম করে যেতে হবে । একথা ঠিক যে প্রতিযোগিতা এখানে সব থেকে বেশী এবং প্রতিযোগিতা মোটেই সহজ নয় । |
|
কেরিয়ার পছন্দের বিষয়ে কোন বিকল্পটি ছাত্র-ছাত্রীদের পছন্দ হওয়া উচিত ? |
|
সব থেকে ভালো পছন্দ যেটা ছাত্র-ছাত্রীদের ভবিষ্যত হতে পারে তা হল পড়াশোনা করার সাথে সাথে টেকনিক্যাল কোর্স করা অর্থাৎ কম্পিউটার প্রশিক্ষণ নেওয়া । কারন – প্রথমতঃ- তোমরা সবাই ভালো করে জানো যে এখন প্রতিটি ক্ষেত্রে হাতে-কলমে কাজের তুলনায় কম্পিউটারে কাজ করাটাকে বেশী গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে, সুতরাং যে সমস্ত ছাত্রছাত্রীরা কম্পিউটার শিখেছো ও কম্পিউটার চালনায় দক্ষ তাদের কর্ম সংস্থানের সম্ভাবনা সব থেকে বেশী এবং ভবিষ্যতে সেই সম্ভাবনা ক্রমশই বেড়ে চলেছে । কারন স্কুল, কলেজ, বিভিন্ন সরকারী অফিস, বেসরকারী অফিস, আদালত, বিভিন্ন ছোট ও বড় ব্যবসা – বিভিন্ন ক্ষেত্রে কম্পিউটারের ব্যবহার বেড়েই চলেছে । দ্বিতীয়তঃ- তোমরা সকলেই জানো যে সরকারী ও বেসরকারী বিভিন্ন পরিষেবা এখন অনলাইন হয়ে গেছে । |
|
কম্পিউটার প্রশিক্ষণকে ছাত্র-ছাত্রীদের কেরিয়ারের পছন্দ হিসাবে বেছে নেবার আরেকটি বিশেষ কারণ ? |
|
বিশেষ কারণ – ২০২০ সালে করোনা কালে লকডাউন হবার ফলে দেশের যে পরিস্থিতি হয়ে ছিল তাতে মানুষকে একরকম ঘরবন্দি হতে হয়ে ছিল । সেই সময় হাতে-কালমে কাজের সুযোগ বন্ধ হয়ে গেছিল, কিন্তু সেই সময় কম্পিউটার জানা কারিগরি দক্ষ মানুষের চাহিদা বেড়েছিল এবং তাদের কাজের উপর খুবই কম প্রভাব পরেছিল । কারণ তখন শুরু হয় বিভিন্ন কোম্পানির “ওয়ার্ক ফর্ম হোম”, অর্থাৎ বাড়ি থেকে বসে কম্পিউটারের সাহায্যে কাজ সম্পূর্ণ করা । এই “ওয়ার্ক ফর্ম হোম” পদ্ধতিটি এখনো বেশ সফলতার সঙ্গে চলছে । |
|
কম্পিউটার প্রশিক্ষণ নেওয়ার জন্য সঠিক প্রতিষ্ঠানের চয়ন ছাত্র-ছাত্রীরা কি ভাবে করবে ? |
|
সরকারী কম্পিউটার প্রতিষ্ঠান থেকে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ নেওয়া ছাত্র-ছাত্রীদের একমাত্র পছন্দ হওয়া উচিত অর্থাৎ “দেওয়ানদিঘী যুব কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র” । যেহেতু সরকার সরাসরি ভাবে এই প্রতিষ্ঠান গুলির সঙ্গে যুক্ত তাই প্রতারিত হবার কোন ভই নেই । কারণ – ১) সরকারী যুব কম্পিউটার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বলতে একমাত্র পশ্চিমবঙ্গ যুব কল্যাণ বিভাগ আয়োজিত যুব কম্পিউটার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকেই বোঝায় । ২) সরকারী কম্পিউটার প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি কোর্সের ফি সাধারণ মানুষের সাধ্যের মধ্যে । ৩) সার্টিফিকেটে অশোক স্তম্ভ থাকবে । ৪) অশোক স্তম্ভ দেওয়া সার্টিফিকেটের গ্রহণ যোগ্যতা সর্বস্তরে । ৫) সার্টিফিকেটে বারকোড থাকবে । ৬) সার্টিফিকেটে নং ও ইসু ডেট থাকবে । ৭) অনলাইনের মাধ্যমে পরীক্ষা নেওয়া হবে । ৮) সরকারী কম্পিউটার প্রতিষ্ঠানের লোকাল অফিস হল ব্লক অফিসে অর্থাৎ বি.ডি.ও. অফিসে । (কামনাড়া, মির্জাপুর, বর্ধমান-৭১৩১০২) ৯) সরকারী কম্পিউটার প্রতিষ্ঠানের জেলা অফিস হল New Collectorate Building, Kachari Road, Court Compound, Bardhaman-713101 ১০) পশ্চিমবঙ্গের যে কোন যুব কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে কোর্স আপডেট করা যাবে । |
|
“দেওয়ানদিঘী যুব কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র” – কে ছাত্র-ছাত্রীরা কেন সঠিক পছন্দ হিসাবে বেছে নেবে ? |
|
“দেওয়ানদিঘী যুব কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র” বিগত ২০১১ সাল হইতে দেওয়ানদিঘীতে সফলতার সহিত প্রচুর ছাত্র-ছাত্রীদের কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিয়ে নিজের পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করেছে অর্থাৎ কাজ পাবার দিকে এক ধাপ এগিয়ে দিয়েছে ও এখনো সেই কাজ সফলতার সহিত করে চলেছে । এতদ্বারা ছাত্র-ছাত্রীদের ও তাদের অভিভাবকদের সকলকে জানানো যাইতেছে যে আগামি প্রজন্মের উজ্জল ভবিষ্যত তৈরীর উদ্দেশে এবং কাজ পাবার লক্ষ্যে – “দেওয়ানদিঘী যুব কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র” থেকে খুব কম খরচে প্রফেশনাল কম্পিউটার প্রশিক্ষণ নিয়ে নিজেকে এগিয়ে রাখুন ও নিজের ভবিষ্যত গড়ুন । |
|
দেওয়ানদিঘী যুব কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে কিভাবে যোগাযোগ করবো ? |
|
আমারদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হলেঃ- আমাদের ঠিকানাঃ- পালিতপুর মোড়, দেওয়ানদিঘি, কাটোয়া রোড, মির্জাপুর, পূর্ব-বর্ধমান-৭১৩১০২ (জয় সন্তোষী মাতা বস্ত্রালয়ের উপরে দ্বোতলায়) আমাদের ফোন নং - ৯৮৩২২৬৯৯৫৬ , ৮৯৬৭২৫৫৩৫৬ আমাদের ইমেল এড্রেসঃ- support@dewandighiyctc.com আমাদের ওয়েব সাইটঃ- www.dewandighiyctc.com
বর্ধমান রেল স্টেশন থেকে কাটোয়া বা নবদ্বীপ গামী বাসে চেপে দেওয়ানদিঘি বাস স্টপে নেমে পালিতপুর মোড়ের দিকে (অর্থাৎ কাটোয়ার দিকে) ২ মিনিট হাঁটলে , কাটোয়া রোডের বামদিকে জয় সন্তোষী মাতা বস্ত্রালয় পাওয়া যাবে, সেই বিল্ডিঙের দ্বোতলায় দেওয়ানদিঘি যুব কম্পিউটার সেন্টারের অফিস । বাস স্টপঃ- পালিতপুর মোড় অথবা দেওয়ানদিঘি (পালিতপুর মোড় থেকে বেশী কাছে , দেওয়ানদিঘির তুলনায়) অথবা কামনাড়া বি.ডি.ও. অফিসের “যুব কল্যাণ দপ্তরের অফিসে” – যুব কল্যাণ আধিকারিকের সাথে যোগাযোগ করলে তারা সঠিক ঠিকানা দিয়ে দেবেন । |
|
দেওয়ানদিঘী যুব কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে কবে ও কখন যোগাযোগ করতে হবে ? |
|
সপ্তাহের সোমবার বাদ দিয়ে যে কোন দিন সকাল ৮ টা থেকে সন্ধ্যে ৭ টার মধ্যে । শুধু সোমবার কম্পিউটার সেন্টার বন্ধ থাকে এবং ছুটির দিন বন্ধ থাকে । সারা বছরের ছুটির তালিকা ওয়েব সাইটে দেওয়া আছে, দেখে তারপর যোগাযোগ করবেন । |
|
দেওয়ানদিঘী যুব কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে কখন ভর্তি হওয়া যাবে ? |
|
সরকারী নিয়ম অনুযায়ী ভর্তির বছরে চারটি সেশন , যেমনঃ- জানুয়ারি, এপ্রিল, জুলাই ও অক্টোবর । বাকি তথ্য এডমিশন নোটিশে পাওয়া যাবে । তার জন্য ওয়েব সাইটে নজর রাখবেন । |
|
দেওয়ানদিঘী যুব কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ভর্তির জন্য কি কি নথি প্রয়োজন ? |
|
মাধ্যমিকের এডমিট কার্ড, মাধ্যমিকের মার্কশীট, আধার কার্ড, ১ কপি পাসপোর্ট ফটো এবং যদি উচ্চ শিক্ষা থাকে তাহলে সেই শিক্ষার মার্কশীট । |


